Driving Advice & Traffic Sign
আল বাসিত ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার
১। কুলিং ফ্যানের কাজ কী? রেডিয়েটরের পানিকে ঠান্ডা করা।
২। টেম্পারেচার মিটারে ইঞ্জিনের কী নির্দেশ করে? ইঞ্জিনের কার্যকরী তাপমাত্রা।
৩। গাড়ী স্টার্ট না হওয়ার কারণ কী? প্রয়োজনীয় জ্বালানী না থাকলে।
৪। ব্রেক মাস্টার সিলিন্ডারে ব্রেক ওয়েলে লেভেল কম থাকলে কী হতে পারে? ব্রেক ফেল।
৫। ক্লাচের কাজ কি? ক) গাড়ীর গতি কম ও বেশী করা, খ) ইঞ্জিন এবং গিয়ার বক্সের সংযোগ করা ও বিচ্ছিন্ন করা, গ) গাড়ীকে নিউট্রাল করা, ঘ) উপরের সবগুলি।
৬। ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হওয়ার কারণ: ক) কুলিং ফ্যান কাজ না করলে, খ) রেডিয়টরে পানি ও মবিল না থাকলে বা কম থাকলে।
৭। এয়ার ক্লিনারের কাজ- বাতাস পরিষ্কার করা।
৮। টায়ার অতিরিক্ত ক্ষয় হয় কেন? উত্তর: ক) চাকার এলাইনমেন্ট সঠিক না থাকিলে, খ) চাকার হাওয়া কম বা বেশী থাকিলে, গ) অতিরিক্ত মালামাল বহন করিলে।
৯। মবিলের কাজ কি? উত্তর: ক) ইঞ্জিনের ঘূর্ণয়ামান যন্ত্রাংশকে পিচ্ছিল করা, খ) ঘূর্ণমান যন্ত্রাংশের ক্ষয়রোধ করে, গ) ইঞ্জিন আংশিক ঠান্ডা রাখে।
১০। পেট্রোল ইঞ্জিনে প্রতি সিলিন্ডারের জন্য স্পার্ক প্লাগ থাকে কয়টি? ১টি ।
১১। সাইলেন্সারের কাজ কি?- শব্দকে নিয়ন্ত্রণ করা।
১২। ইঞ্জিনের কুলিং সিস্টেমে কুলিং মিডিয়া হিসেবে সাধারণ পানি ব্যবহৃত হয়।
১৩। গিয়ার স্লিপ করার কারণ কি? উত্তর: ক) গিয়ারের দাঁত ভাঙ্গা থাকিলে, খ) ক্লাচ ঠিক মতো কাজ না করলে, গ) গিয়ার
ভালো ভাবে সংযোগ না হলে।
১৪। ফুয়েল লাইনে বাতাস প্রবেশের কারণে ফুরোল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়াকে কি বলে এয়ার লক।
১৫। স্পার্ক প্লাগ কোথায় থাকে? পেট্রোল ইঞ্জিন সিলিন্ডার হেডে।
১৬। ফুয়েল ও বাতাসকে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশ্রিত করে ইঞ্জিনে সরবরাহ করে। কার্বুরেটর ।
১৭। রেডিয়েটরের কাজ কি? পানি ঠান্ডা করা 1
১৮। ইঞ্জিনের ওয়েলের মেয়াদ শেষে নতুন ওয়েল এর সাথে আর কী পরিবর্তন আবশ্যক- ইঞ্জিন ওয়েল ফিল্টার ।
১৯। গাড়ীতে ব্যবহৃত ব্যাটারিতে ইলেট্রোলাইড এর লেভেল কমে গেলে কী ব্যবহার করতে হবে? ডিষ্টিল্ড ওয়াটার।
২০। হেড লাইট না জ্বললে প্রথমে কী চেক করতে হয়? নির্ধারিত ফিউজ।”
২১। টায়ার বাষ্ট হলে গাড়ী নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য- এক্সিলেটর থেকে পা সরিয়ে নিয়ে গাড়ী থামা পর্যন্ত ষ্টিয়ারিং ধরে রাখা।
২২। লুব ওয়েল কোথায় দিতে হয়? হেড কভারে।
২৩। রাস্তার মাঝে একটি অখন্ডিত সাদা দাগ থাকলে কি করণীয়? ওভারটেক করা যাবে না।
২৪। মটর সাইকেলের সর্বোচ্চ গতিবেগ কত? ৭০ মাইল/ঘন্টা।
২৫। গোল চক্করে গাড়ী চালানোর নিয়ম- ডান দিক থেকে আগত গাড়ীকে প্রাধান্য দিন।
২৬। নীল রঙের আয়তনক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?- তথ্যমূলক সাইন।
২৭। ঘন কুয়াশার মধ্যে রাস্তায় গাড়ী চালাইতে হেড লাইট জ্বালাইতে হয় কেন? গাড়ীর অবস্থান বুঝানোর জন্য।
২৮। মোটর গাড়ীর কাগজপত্র সর্বদা কে চেক করতে পারেন? পোষাক পরিহিত সর্বনিম্ন সাব-ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার পুলিশ অফিসার, বিআরটিএ’র কর্মকর্তা, মোবাইল কোর্ট।
২৯ । যেখানে ওভারটেকিং নিষেধ সেখানে ওভারটেকিং করলে কত টাকা জরিমানা ? – ১০০ টাকা পর্যন্ত।
৩০। চলন্ত অবস্থায় গাড়ী থেকে অত্যাধিক ধোঁয়া নির্গত হলে কত টাকা জরিমানা?- ২০০ টাকা পর্যন্ত ।
৩১। নিষিদ্ধ হর্ণ কিংবা শব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র লাগালে ও ব্যবহার করলে কত টাকা জরিমানা?-১০০ টাকা পর্যন্ত। ৩২। অননুমোদিত ওজন অতিক্রম পূর্বক গাড়ী চালনা করলে কত টাকা জরিমানা? – ১,০০০ টাকা পর্যন্ত। ৩৩ । প্রকাশ্য সড়কে বা প্রকাশ্য স্থানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে কত টাকা জরিমানা? -৫০০ টাকা পর্যন্ত ৩৪। ইন্স্যুরেন্সবিহীন অবস্থায় গাড়ী চালনার শাস্তি কি? – ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।
৩৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত? – ২১ বছর (অপেশাদার ১৯ বছর) । ৩৬। শুকনা পাকা রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার বেগে চললে ব্রেক করলে খামার দূরত্ব- ২৫ মিটার।
৩৭। একজন চালক বিরতিহীভাবে কত ঘন্টা গাড়ী চালাতে পারে? ৫ ঘন্টা।
৩৮ । গাড়ী দূর্ঘটনা ঘটলে সর্বপ্রথম দায়িত্ব কি? আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
৩৯ । রাস্তায় গাড়ী চালাইবার সময় সাইড মিরর (লুকিং গ্লাস) প্রতি মিনিটে কত বার দেখা উচিত? ৬ বার।
৪০। মোটারযান আইনে ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ী চালনার শাস্তি কি? ২০০ টাকা পর্যন্ত।
–
৪১। কোথায় হর্ণ বাজানো যাবে না? উ: স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা, হাসপাতাল এবং সংরক্ষিত এলাকায় হর্ণ বাজানো যাবে না।
৪২। মোটরযানের বীমা (ইন্স্যুরেন্স) কোন ধরনের বীমার আওতাভুক্ত? সাধারণ বীমার।
৪৩। মোটরযানের বীমার প্রয়োজনীয়তা মোটরযান অধ্যাদেশে এর কত ধায়ায়? ১০৯ ধারায়।
৪৪ । অবীমাকৃত গাড়ী চালনার শাস্তি বর্ণনা করা হয়েছে মোটরযান অধ্যাদেশ এর কত ধারায়? ১৫৫ ধারায়।
৪৫। দূর্ঘটনা ঘটার কত সময়ের মধ্যে বীমা কোম্পানীর নিকট ক্ষতিপূরণের আবেদন করতে হবে?- ৬ মাস সময়ের মধ্যে।
৪৬। কম্প্রিহেনসিভ বীমার ক্ষেত্রে কে ক্ষতিপূরণ পাবে? – গাড়ী ও তৃতীয় পক্ষ উভয়ই।
৪৭। গিয়ার পরিবর্তনের সময় কিসের সাহায্য নিতে হয়?
উ: ক্লাচের সাহায্য নিতে হয়। ১৮। লাইসেন্সের সর্বনিম্ন বয়স কত?
৪৮। কুয়াশায় কেন বাতি জ্বালাতে হয়?
উ: রাস্তার অবস্থান বুঝানোর জন্য বাতি জ্বালাতে হয়।
৪৯। টেম্পারেচার মিটার এর কাজ কি?
৫০। গাড়ী কোন পাশ দিয়ে চালাতে হয়? উ: গাড়ী রাস্তার বাম পাশ দিয়ে চালাতে হয়।
উ: ইঞ্জিনের তাপমাত্রা নির্ণয় করা হয়।
৫১। ব্রেক অয়েল না থাকলে কি হতে পারে?
উঃ ব্রেক ফেল হতে পারে।
৫২। হলুদ বাতি জ্বললে করণীয় কি?
উ: যাবার জন্য প্রস্তুতি নেয়া বা আস্তে আস্তে সামনের দিকে আগানো।
৫৩। ট্রাফিক সাইন কত প্রকার ও কি কি?
উঃ (ক). বাধ্যতামূলক বা বৃত্তাকার, (খ) সর্তকতামূলক বা ত্রিভুজাকৃতি, (গ) তথ্যমূলক বা চতুর্থভুজ আকৃতি।
বিঃ দ্রঃ লালবৃত্তাকার দ্বারা নিষেধ বুঝায় এবং নীল বৃত্তাকার দ্বারা আদেশ বুঝায় যা অবশ্যই করতে হবে।
৫৪। সাইলেন্সারের কাজ কি? উঃ শব্দকে নিয়ন্ত্রণ করা।
৫৫। দুর্ঘটনা হলে চালকের সর্বপ্রথম করণীয় কি? উ: আহত ব্যক্তিকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
৫৬। লাল বৃত্তের ভিতর হর্ণ থাকলে কি বুঝায়? উ: হর্ণ বাজানো নিষেধ।
৫৭। প্রত্যেক সিলিন্ডারে স্পার্ক প্লাগ কয়টি থাকে, এটি কোথায় থাকে এবং এর কাজ কি?
উঃ প্রত্যেক সিলিন্ডারে স্পার্ক প্লাগ ১টি থাকে এটি ইঞ্জিনের হেডে থাকে এবং এর কাজ হল স্পার্কিং করা বা ফায়ারিং করা যা বিদ্যুৎ সৃষ্টি করে।
৫৮। ব্যাটারী নিয়মিত কি পরীক্ষা করা উচিত? উ: ব্যাটারীতে পানি আছে কিনা এবং কানেকশন ঠিক আছে কিনা।
৫৯। প্রত্যেক সিলিন্ডারে ইঞ্জিন ভাল্ব কয়টি ও কি কি? উ: ২টি, একটি ইনলেট এবং অপরটি একজাষ্ট
৬০। রেলক্রসিং কত প্রকার ও কি কি?
উ: রেল ক্রসিং ২ প্রকার। (১) রক্ষিত রেলক্রসিং: যেখানে পাহারাদার নিয়োজিত থাকে এবং (২) অরক্ষিত: যেখানে পাহারাদার নিয়োজিত থাকে না।
৬১। কোথায় হর্ণ বাজাতে হবে?
উ: অন্ধ বাকে, দাড়ানো গাড়ীকে অতিক্রম করার সময় এবং ওভারটেক করার সময় অবশ্যই হর্ণ বাজাতে হবে।